বেশ
কয়েকদিন ধরে চলতে থাকা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক
প্রভাব পড়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঠিকমত অংশ নিতে না পারায় হাউজগুলোতে লেনদেন
কমেছে। এতে করে হাউজগুলোর আয় কিছুটা কমে যাওয়ায় কর্মরতরা উদ্বিগ্ন। কারণ
কতিপয় হাউজের মালিকপক্ষ এই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীদের
চাকুরিচ্যুত করতে পারে এমন সংশয়ে রয়েছেন অনেকে।
পুঁজিবাজারে মহাধ্বসের কবলে পড়ে অনেক ব্রোকারেজ হাউজ লোকসান গুণতে না পেরে আবার অনেকে লোকসানের পরিমান কমাতে ইতিমধ্যে এক তৃতীয়াংশ কর্মী ছাটাই করেছে। তবে বেশ কয়েক মাস ধরে এমন পরিস্থিতি লক্ষ করা না গেলেও দেশের রাজনীতির চলমান পরিস্থিতি হাউজ কর্মীদের ভাবিয়ে তুলেছে।
গত কয়েকদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অনেক বিনিয়োগকারী ঘরের বাইরে বেড়ানোর সাহস পাননি। তাছাড়া রাস্তা-ঘাটে স্বাভাবিক যানবাহন চলাচল না থাকায় বিনিয়োগকারীরা তাদের গন্তব্যে যেতে পারছেন না। যার কারণে দেখা গেছে লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব। এ কারণে হাউজগুলোর আয় কমে গেছে।
হাউজ কর্মকর্তাদের দাবি, যেভাবে লেনদেন হচ্ছে তাতে মালিক পক্ষকে লোকসান গুণতে হচ্ছে। এমতবস্থায় লোকসানের পরিমান কমাতে কর্মী ছাটাই করা ছাড়া উপায় থাকবে না হাউজ মালিকদের। আর এ কারণে দেখা যাবে কর্মহীন হয়ে পড়ছে অনেক মানুষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাউজ কর্মকর্তা বলেন, লেনদেনের যে গতি তাতে করে কর্মী ছাটাই করা ছাড়া হাউজ মালিকদের আর কোনো উপায় থাকবে না। যেখানে হাউজ টিকিয়ে রাখাই কষ্ট সেখানে কর্মী দিয়ে কি করবে। মালিকপক্ষ কর্মী ছাটাই করতে বাধ্য হবে।
বিনিয়োগকারী কবির মাহমুদ বলেন, কয়েকদিন ধরে দেশে যে অবস্থা বিরাজমান করছে তাতে করে বাইরে বেড়ানোর সাহস করতে পারি না। মনে হয় বাহিরে গেলে জীবননাশ হতে পারে। কারণ, নিজের জীবন সবার আগে।
আরেক বিনিয়োগকারী হাফিজ আহমেদ বলেন, দেশের পুঁজিবাজার এমনিতেই ক্রান্তিকাল পার করছে তার মধ্যে আবার বাসা বেধেছে রাজনৈতিক অস্থিরতা। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে বিরুপ প্রতিক্রিয়া। যেটা বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
সার্বিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, আজ মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়ছে মাত্র ১৬০ কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে লেনদেন আশংকাজনকহারে কমেছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
পুঁজিবাজারে মহাধ্বসের কবলে পড়ে অনেক ব্রোকারেজ হাউজ লোকসান গুণতে না পেরে আবার অনেকে লোকসানের পরিমান কমাতে ইতিমধ্যে এক তৃতীয়াংশ কর্মী ছাটাই করেছে। তবে বেশ কয়েক মাস ধরে এমন পরিস্থিতি লক্ষ করা না গেলেও দেশের রাজনীতির চলমান পরিস্থিতি হাউজ কর্মীদের ভাবিয়ে তুলেছে।
গত কয়েকদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অনেক বিনিয়োগকারী ঘরের বাইরে বেড়ানোর সাহস পাননি। তাছাড়া রাস্তা-ঘাটে স্বাভাবিক যানবাহন চলাচল না থাকায় বিনিয়োগকারীরা তাদের গন্তব্যে যেতে পারছেন না। যার কারণে দেখা গেছে লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব। এ কারণে হাউজগুলোর আয় কমে গেছে।
হাউজ কর্মকর্তাদের দাবি, যেভাবে লেনদেন হচ্ছে তাতে মালিক পক্ষকে লোকসান গুণতে হচ্ছে। এমতবস্থায় লোকসানের পরিমান কমাতে কর্মী ছাটাই করা ছাড়া উপায় থাকবে না হাউজ মালিকদের। আর এ কারণে দেখা যাবে কর্মহীন হয়ে পড়ছে অনেক মানুষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাউজ কর্মকর্তা বলেন, লেনদেনের যে গতি তাতে করে কর্মী ছাটাই করা ছাড়া হাউজ মালিকদের আর কোনো উপায় থাকবে না। যেখানে হাউজ টিকিয়ে রাখাই কষ্ট সেখানে কর্মী দিয়ে কি করবে। মালিকপক্ষ কর্মী ছাটাই করতে বাধ্য হবে।
বিনিয়োগকারী কবির মাহমুদ বলেন, কয়েকদিন ধরে দেশে যে অবস্থা বিরাজমান করছে তাতে করে বাইরে বেড়ানোর সাহস করতে পারি না। মনে হয় বাহিরে গেলে জীবননাশ হতে পারে। কারণ, নিজের জীবন সবার আগে।
আরেক বিনিয়োগকারী হাফিজ আহমেদ বলেন, দেশের পুঁজিবাজার এমনিতেই ক্রান্তিকাল পার করছে তার মধ্যে আবার বাসা বেধেছে রাজনৈতিক অস্থিরতা। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে বিরুপ প্রতিক্রিয়া। যেটা বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
সার্বিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, আজ মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়ছে মাত্র ১৬০ কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে লেনদেন আশংকাজনকহারে কমেছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
No comments:
Post a Comment
!!! Thank You !!!